মোঃ আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:
ফুলবাড়ী পৌরসভায় আর্বজনা ফেলার নির্দিষ্ট কোন জায়গা না থাকায় যমুনা নদীতে পৌরসভার আর্বজনা ফেলায় পরিবেশ দূষণ বাড়ছে। ফুলবাড়ী পৌরসভা প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হওয়ায় জনসাধারন তেমন কোন পৌর
সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে না।
রাস্তা ঘাট, লাইটিং, পানি নিস্কাশন বিশুদ্ধ পানির অভাবতো রয়ে গেছে । এরপর ফুলবাড়ী পৌর শহরের উপর দিয়ে বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করায় ধুলায় বালির শহর পরিণত হয়েছে। ১৯৮৩ সালে ফুলবাড়ী পৌরসভা স্থাপিত হলেও ৩০ বছর পেরিয়ে গেলেও কাংখিত উন্নয়ন হয়নি। যার যার মতো পৌরসভাটি পরিচালনা করে আসছেন।
বর্তমান বাসাবাড়ি, হোটেল রেস্তোরার আর্বজনা গুলি ব্রীজের নিচে ফেলে দেওয়ায় সেখানে নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে। আবার মাঝে মাঝে কেবা কাহারা আগুন জালিয়ে পুুড়িয়ে দিচ্ছেন। এখন ব্রীজের নিচে আর্বজনায় নদী ভরাট হচ্ছে। বর্ষা কালের এই আর্বজনা গুলি নদীতে জমে গিয়ে জমাট বেধে থাকছে। যেহেতু নদীতে পানি চলাচল নাই। নদীর চর গুলি এখন চাষাবাদ করছে কৃষক ।
শহর পরিষ্কার কল্পে পৌর মেয়রের সদ ইচ্ছা থাকলেও শহরের আর্বজনা কোথায় ফেলানো হবে তার কোন নির্দিষ্ট কোন স্থান নেই । গভীর রাতে ব্রীজের দুই ধারে, র্ঊব্বশী হলের পিছনে ব্রীজের নিচ্ছে আর্বজনার স্থুপ জমা হচ্ছে। ফুলবাড়ী শহরের বিভিন্ন এলাকায় এখন আর্বজনার শহর হিসেবে গড়ে উঠছে।
নদীতে প্লাসটিক জমে ভরে গেছে নদীর মূল ভূখন্ডে এতে কারো মাথা ব্যাথা নেই। ফুলবাড়ী পৌরসভায় বিভিন্ন এলাকায় ধুলা বালি যাতে না উড়ায় সেজন্য পানি দেওয়ার ব্যাস্থা ছিলো এখন কেন নাই? ফুলবাড়ী পৌরসভার অভিভাক থাকলেও এখন এসব দেখার দায়িত্ব কার? এব্যাপারে পৌর বাসি পরিবেশ রক্ষার্থে প্রসাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
প্রকাশক ও সম্পাদক মোঃ গোলাম মাওলা শাওন ০১৭১১-০০৬২১৪, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক 01762119992, প্রধান কার্যালয় ৩৪ নুরজাহান শরীফ প্লাজা ৮ম তলা, পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০। ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০ নিউজ ই-মেইল [email protected] সিভি পাঠান: [email protected]