প্রিন্ট এর তারিখঃ মার্চ ১৪, ২০২৫, ৯:০৩ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ ফেব্রুয়ারী ৪, ২০২৪, ৪:৫১ পি.এম

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলায় জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে সংঘর্ষে যুবক নিহত, বাড়িঘর ভাংচুর জগদীশপুর ইউনিয়নের বেজুড়া গ্রামে জমি-সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে দফায় দফায় সংষর্ষের ঘটনা ঘটেছে সংঘর্ষের ঘটনায় পাভেল মিয়া (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সে ওই গ্রামের মাতবর মিয়ার ছেলে দফায় দফায় সংঘর্ষে দুই পক্ষের অন্তত্ব ৩০ জন নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন।
এছাড়া হামলা চালিয়ে বাড়ি-ঘর ভাংচুর করা হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে শনিবার (০৩-ফেব্রুয়ারী) দুপুরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে এদিকে, সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে জগদিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদ খানসহ ১০ জনকে আটক করা হয়েছে স্থানীয় সূত্র জানায়। উপজেলার দক্ষিণ বেজুড়া গ্রামে একটি জমি নিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ খাঁনের সাথে একই গ্রামের মুর্শিদ মিয়ার বিরোধ চলছিল।
শনিবার ওই জমিতে মাটি ভরাট করতে যান মুর্শিদ মিয়ার লোকজন এতে চেয়ারম্যান মাসুদ খানের লোকজন বাধা দেন। এতে দু’পক্ষের লোকজনের মধ্যে বাক-বিতন্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে দুপুরে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। দফায় দফায় সংঘর্ষে স্থানীয় ইউপি সদস্য বেনু মিয়ার বাড়িসহ বেশ কয়েকটি বসতঘর হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়।
এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের মধ্যে পাভেল মিয়া (৩০), মুর্শেদ মিয়া (৪৫), সুমা আক্তার (২৪), আং হামিদ (৩০), সফিক মিয়া (৪০), মারফতউল্লাহ (৩৫), আউস মিয়া (৪২), জসিম মিয়া (২৪), দুলাল মিয়া (২৫), শিমুল মিয়া (৩০), জাকারিয়া (২৩), শামীম মিয়া (২৭), তাহের মিয়া (৬৫), মাসুদ রানা (৪০), জালাল মিয়া (৩২), খোকন মিয়া (৪৭), আয়েদ আলী (২৬), আলমগীর (২৭), রফিক মিয়া (২৮), জসিম মিয়া (২৭), করিম মিয়া (৩০), শাহজাহান মিয়া (২৫), মিজান মিয়া (২৬), সাইফুল ইসলাম (২০), ইজাজুল (২৪), সফিক মিয়া (২৯), আশিক মিয়া (২৮), সামসুউদ্দিন (৩০) এবং সাইফুল (২৯)কে।
হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তিসহ বিভিন্ন চিকিৎসালয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। পরে রাত ৮ টায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় পাভেল মিয়া মারা যান। মাধবপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) আতিকুল রহমান আতিক বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় এক যুবকের মৃত্যু হযেছে বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
সহকারি পুলিশ সুপার নির্মলেন্দু চক্রবর্তী (মাধবপুর-সার্কেল) বলেন, নিহতের ঘটনা শুনে ওই গ্রামে ফের সংঘর্ষের রূপ নেয়। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে কয়েক জনকে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।র উপজেলার জগদীশপুর ইউনিয়নের বেজুড়া গ্রামে জমি-সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে দফায় দফায় সংষর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষের ঘটনায় পাভেল মিয়া (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সে ওই গ্রামের মাতবর মিয়ার ছেলে। দফায় দফায় সংঘর্ষে দুই পক্ষের অন্তত্ব ৩০ জন নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। এছাড়া হামলা চালিয়ে বাড়ি-ঘর ভাংচুর করা হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে জগদিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদ খানসহ ১০ জনকে আটক করা হয়েছে স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার দক্ষিণ বেজুড়া গ্রামে একটি জমি নিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ খাঁনের সাথে একই গ্রামের মুর্শিদ মিয়ার বিরোধ চলছিল। শনিবার ওই জমিতে মাটি ভরাট করতে যান মুর্শিদ মিয়ার লোকজন এতে চেয়ারম্যান মাসুদ খানের লোকজন বাধা দেন। এতে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে বাক-বিতন্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে দুপুরে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। দফায় দফায় সংঘর্ষে স্থানীয় ইউপি সদস্য বেনু মিয়ার বাড়িসহ বেশ কয়েকটি বসতঘর হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে আহতদের মধ্যে।
পাভেল মিয়া (৩০), মুর্শেদ মিয়া (৪৫), সুমা আক্তার (২৪) আং হামিদ (৩০), সফিক মিয়া (৪০), মারফতউল্লাহ (৩৫), আউস মিয়া (৪২), জসিম মিয়া (২৪), দুলাল মিয়া (২৫), শিমুল মিয়া (৩০), জাকারিয়া (২৩), শামীম মিয়া (২৭), তাহের মিয়া (৬৫), মাসুদ রানা (৪০), জালাল মিয়া (৩২), খোকন মিয়া (৪৭), আয়েদ আলী (২৬), আলমগীর (২৭), রফিক মিয়া (২৮), জসিম মিয়া (২৭), করিম মিয়া (৩০), শাহজাহান মিয়া (২৫), মিজান মিয়া (২৬), সাইফুল ইসলাম (২০), ইজাজুল (২৪), সফিক মিয়া (২৯), আশিক মিয়া (২৮), সামসুউদ্দিন (৩০) এবং সাইফুল (২৯)কে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তিসহ বিভিন্ন চিকিৎসালয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। পরে রাত ৮ টায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় পাভেল মিয়া মারা যান।
মাধবপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম আতিক বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় এক যুবকের মৃত্যু হযেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
সহকারি পুলিশ সুপার (মাধবপুর-সার্কেল) নির্মলেন্দু চক্রবর্তী বলেন, নিহতের ঘটনা শুনে ওই গ্রামে ফের সংঘর্ষের রূপ নেয়। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে কয়েক জনকে আটক করা হয়েছে বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।