
নিজস্ব প্রতবিদেক :
মৃত আয়েজ উদ্দিন সরদারের মেয়ে বকুল বেগম (৫৮) । তার স্বামী নজরুল ইসলাম পরিবার ও সংসারের কোন খোঁজ খবর নিতো না। পাঁচ সন্তান নয়িে অসহায় বকুল পথে প্রান্তে ঘুরতো আর জীবন কাটাতো অনাহার। বাবার ভটিায় মাথা খোঁজার ঠাই টুকুও কড়েে নয়িছেে ইতপর্িুবে প্রভাবশালীরা। সইে থকেইে দবিারাত্রি সন্তানদরে নয়িে বকুলরে পথ চলা। ভাণ্ডারয়িা উপজলোর সমাজ সবেক ওয়াসমি মন্নান উৎপল হাওলাদাররে অভযিোগে জানাযায়, বকুলরে অসহায় জীবনরে কথা চন্তিা করে উপজলোর র্সদার পাড়ায় আব্দুল ওয়াহাব হাওলাদাররে মালকিানাধীন টালীর মলিে আরদান প্রোডাক্টস ডভেলপমন্টে এন্ড র্মাকটেংি ই,প,িডি এর জায়গায় তাদরে থাকার ব্যবস্থা করা হয় । সখোনে একদল ভুমদিস্যুদরে রোসানলে পরে নয়িমতি শারীরকি,মানসকি নর্যিাতনরে শকিার হয়ে এক রকমরে মাটি কামড়য়িে টকিে থাকতে চয়েছেলিো বকুল। কন্তিু গত ২ ফব্রেুয়ারী রাতরে আঁধারে বকুলরে জীবনে ঘটে যায় এক কালো অধ্যায়। ওই এলাকার স্থানীয় এক প্রভাবশালীর নতেৃত্বে রাতরে আঁধারে প্রায় ৫০ জন ব্যক্তি বকুলকে ভয়ভীত,িশাররিীক আঘাত করে এবং খড়কুটো তরৈরি আশ্রয় স্থলটি ভঙেে মাটতিে লুটযি়ে দয়ে। ফলে বকুলরে ৩০ বছররে ঠকিানা, সইে শষে মাথা গোঁজার জায়াগা টুকু হারয়িে আবারও মানসকি ভারসাম্যহীন হয়ে পথে পথে ঘুরতে থাকে ওই অসহায় পরবিার ও বৃদ্ধ বকুল। অবষশেে দুঃখি এই মানুষটি গত ১১ ফব্রেুয়ারী শুক্রবার রাত আটটার দকিে তার বড় ছলেে খোকনরে ভাড়াটয়িা বাসায় অসুস্থ বকুল মৃত্যু বরণ করে । এ ভাবইে ধুকে ধুকে শষে হয়ছেে একজন দুঃখি বকুলরে জীবনরে শষে কথা আর এতে প্রকাশ পায় মানবকিতার চরম অবক্ষয়।