বাংলাদেশ ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা চট্টগ্রামে আঞ্চলিক গানের কিংবদন্তি শিল্পী শেফালী ঘোষ সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারি শীর্ষ প্রতারক হাবিবুল্লাহ হাবিব কারিকরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। জিয়া সেতুতে অবৈধ ডাম্প ট্রাক না চলার হুঁশিয়ারি ঘূর্ণিঝড় সিডর স্মরণে রাঙ্গাবালীতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন। কালুরঘাট সেতুর কাজ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে : সেতু উপদেষ্টা ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপুল পরিমাণ মাদক ও অবৈধ ভারতীয় মালামাল জব্দ পীরগঞ্জে আবু সাঈদের কবর জেয়ারত করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক। ইন্দুরকানিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জোড়া খুন এর মামলায় ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও আপনজন সম্মাননা চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহৃত মসজিদের ইমাম হাফেজ সোলাইমান কে উদ্ধার অপহরণকারী দাদনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাটোরে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৬ তম বর্ষপূর্তী উদযাপিত। বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার বিএনপি নেতা – কর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগ

২০০৯ সালে ঢাকার গুলশানে আলোচিত জহির হত্যা মামলার দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি মানিক হাওলাদার (৩৬) কে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৩।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:৪৫:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৩
  • ১৬০৪ বার পড়া হয়েছে

 

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

২০০৯ সালে ঢাকার গুলশানে আলোচিত জহির হত্যা মামলার দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি মানিক হাওলাদার (৩৬) কে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৩।

 

২০০৯ সালে ঢাকার গুলশানে আলোচিত হত্যা মামলার দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি ১। মানিক হাওলাদার (৩৬), পিতা-মৃত আঃ রাজ্জাক হাওলাদার, সাং-জিয়াসড়ক বিসিসি ২২ নং ওয়ার্ড, পশ্চিম বগুড়া নবগ্রাম, থানা-কোতয়ালী, জেলা-বরিশালকে র‌্যাব-৩ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল ১৯/০৮/২০২৩ তারিখ ২০০০ ঘটিকায় রাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৩।

 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামি তার কৃতকর্মের বিষয়টি স্বীকার করে। সে এলাকায় আদিপত্য বিস্তার করে চুরি, ডাকাতি, খুন, হত্যা, গুমসহ, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত থেকে উক্ত কর্মকান্ড পরিচালনা করত। তার অপকর্মে এলাকার সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাঁধাগ্রস্ত হয়। তার নামে ২০০৯ সালে গুলশান থানায় হত্যা মামলাসহ বনানী থানায় ০৩টি মাদক ও মারামারি মামলা রয়েছে। এক পর্যায়ে দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে জহির হত্যার ঘটনায় ২০২৩ সালে তার নামে গ্রেফতারী ওয়ারেন্ট আদেশজারি হয়। গ্রেফতারী আদেশ হলে সে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় যাত্রীবাহী পরিবহনে হেলফার হিসেবে কাজ করতে থাকে। পরবর্তীতে ধৃত আসামি দেশের বিভিন্ন এলাকায় স্থান পরিবর্তন করে পলাতক জীবন যাপন করে নিজেকে আত্নগোপন করে আসছে।

ধৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।

 

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা

২০০৯ সালে ঢাকার গুলশানে আলোচিত জহির হত্যা মামলার দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি মানিক হাওলাদার (৩৬) কে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৩।

আপডেট সময় ০৮:৪৫:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৩

 

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

২০০৯ সালে ঢাকার গুলশানে আলোচিত জহির হত্যা মামলার দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি মানিক হাওলাদার (৩৬) কে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৩।

 

২০০৯ সালে ঢাকার গুলশানে আলোচিত হত্যা মামলার দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি ১। মানিক হাওলাদার (৩৬), পিতা-মৃত আঃ রাজ্জাক হাওলাদার, সাং-জিয়াসড়ক বিসিসি ২২ নং ওয়ার্ড, পশ্চিম বগুড়া নবগ্রাম, থানা-কোতয়ালী, জেলা-বরিশালকে র‌্যাব-৩ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল ১৯/০৮/২০২৩ তারিখ ২০০০ ঘটিকায় রাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৩।

 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামি তার কৃতকর্মের বিষয়টি স্বীকার করে। সে এলাকায় আদিপত্য বিস্তার করে চুরি, ডাকাতি, খুন, হত্যা, গুমসহ, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত থেকে উক্ত কর্মকান্ড পরিচালনা করত। তার অপকর্মে এলাকার সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাঁধাগ্রস্ত হয়। তার নামে ২০০৯ সালে গুলশান থানায় হত্যা মামলাসহ বনানী থানায় ০৩টি মাদক ও মারামারি মামলা রয়েছে। এক পর্যায়ে দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে জহির হত্যার ঘটনায় ২০২৩ সালে তার নামে গ্রেফতারী ওয়ারেন্ট আদেশজারি হয়। গ্রেফতারী আদেশ হলে সে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় যাত্রীবাহী পরিবহনে হেলফার হিসেবে কাজ করতে থাকে। পরবর্তীতে ধৃত আসামি দেশের বিভিন্ন এলাকায় স্থান পরিবর্তন করে পলাতক জীবন যাপন করে নিজেকে আত্নগোপন করে আসছে।

ধৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।