বাংলাদেশ ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা চট্টগ্রামে আঞ্চলিক গানের কিংবদন্তি শিল্পী শেফালী ঘোষ সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারি শীর্ষ প্রতারক হাবিবুল্লাহ হাবিব কারিকরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। জিয়া সেতুতে অবৈধ ডাম্প ট্রাক না চলার হুঁশিয়ারি ঘূর্ণিঝড় সিডর স্মরণে রাঙ্গাবালীতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন। কালুরঘাট সেতুর কাজ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে : সেতু উপদেষ্টা ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপুল পরিমাণ মাদক ও অবৈধ ভারতীয় মালামাল জব্দ পীরগঞ্জে আবু সাঈদের কবর জেয়ারত করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক। ইন্দুরকানিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জোড়া খুন এর মামলায় ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও আপনজন সম্মাননা চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহৃত মসজিদের ইমাম হাফেজ সোলাইমান কে উদ্ধার অপহরণকারী দাদনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাটোরে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৬ তম বর্ষপূর্তী উদযাপিত। বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার বিএনপি নেতা – কর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগ

কাউখালীতে খাদ্য গুদামে দুই যুগেরও  জেটি নির্মিত হয়নি,ঝুঁকি নিয়ে মালামাল ওঠানামা করতে হয়।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৩৪:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪
  • ১৬৩২ বার পড়া হয়েছে

কাউখালীতে খাদ্য গুদামে দুই যুগেরও  জেটি নির্মিত হয়নি,ঝুঁকি নিয়ে মালামাল ওঠানামা করতে হয়।

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
 পিরোজপুরের কাউখালীতে সন্ধ্যা নদীর কোলঘেষে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত খাদ্য গুদামটি বর্তমানে অযত্নে অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে খাদ্য গুদামের ভবনগুলো ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। খাদ্য গুদামের ৫টি ভবনের ৪টিই এখন ব্যবহারের অনুপযোগী। ১টি ভবন কোনরকম জোড়াতালি দিয়ে চলছে। এই ভবনগুলোতে এ অঞ্চলের খাদ্যের মালামাল রাখার সুব্যবস্থা ছিল। কালের প্রবাহে খাদ্য গুদামগুলো ভাগ হওয়ার ফলে কিছুটা গুরুত্ব কমে যায়।
এ গুদামে বছরে এখনও প্রায় ২ হাজার মে.টন খাদ্য সামগ্রী ওঠানামা করে। নদীর তীরবর্তী ভবনগুলো একমাত্র কারন ছিল উপমহাদেশের জাহাজে ও দেশীয় জাহাজে করে নদী দিয়ে এই গুদামে খাদ্যসামগ্রী রাখা সহজ ব্যবস্থা ছিল। অথচ সরকারের এই বৃহৎ গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য ভবনে ওঠানামার জেটিটি দীর্ঘ দুই যুগেও নির্মাণ করা হয়নি।
খাদ্য গুদামের সর্দার নুরুল ইসলাম জানান, জাহাজ থেকে মাল ওঠানামা করতে গিয়ে শ্রমিকরা প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হয়। তিনি আরো জানান, এই কারনে অনেক শ্রমিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। যারফলে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। শুধু জেটি নয়, সীমানা প্রাচীরও নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে খাদ্য গুদামের আবাসিক ও অফিস ভবনগুলো সীমান প্রাচীর না থাকায় অরক্ষিত  অবস্থায় রয়েছে। সাধারণ মানুষ চলাচলের ব্যবস্থা থাকার কথা না থাকলেও অবাধে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে এখানে এখন মাদক ও উঠতি বয়সি ছেলে-মেয়েদের অনৈতিক কার্যকলাপের নিরাপদ স্থান বলে অনেকেই মনে করেন। সবমিলিয়ে খাদ্য গুদাম এলাকা এখন অরক্ষিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, আমি এই স্টেশনে নুতন। খাদ্য গুদামের সকল সমস্যা নিয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে। তবে খাদ্য গুদামের পাইলিং এর কাজ শেষে সীমানা প্রাচীর ও জেটির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা

কাউখালীতে খাদ্য গুদামে দুই যুগেরও  জেটি নির্মিত হয়নি,ঝুঁকি নিয়ে মালামাল ওঠানামা করতে হয়।

আপডেট সময় ০৪:৩৪:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪
কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
 পিরোজপুরের কাউখালীতে সন্ধ্যা নদীর কোলঘেষে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত খাদ্য গুদামটি বর্তমানে অযত্নে অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে খাদ্য গুদামের ভবনগুলো ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। খাদ্য গুদামের ৫টি ভবনের ৪টিই এখন ব্যবহারের অনুপযোগী। ১টি ভবন কোনরকম জোড়াতালি দিয়ে চলছে। এই ভবনগুলোতে এ অঞ্চলের খাদ্যের মালামাল রাখার সুব্যবস্থা ছিল। কালের প্রবাহে খাদ্য গুদামগুলো ভাগ হওয়ার ফলে কিছুটা গুরুত্ব কমে যায়।
এ গুদামে বছরে এখনও প্রায় ২ হাজার মে.টন খাদ্য সামগ্রী ওঠানামা করে। নদীর তীরবর্তী ভবনগুলো একমাত্র কারন ছিল উপমহাদেশের জাহাজে ও দেশীয় জাহাজে করে নদী দিয়ে এই গুদামে খাদ্যসামগ্রী রাখা সহজ ব্যবস্থা ছিল। অথচ সরকারের এই বৃহৎ গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য ভবনে ওঠানামার জেটিটি দীর্ঘ দুই যুগেও নির্মাণ করা হয়নি।
খাদ্য গুদামের সর্দার নুরুল ইসলাম জানান, জাহাজ থেকে মাল ওঠানামা করতে গিয়ে শ্রমিকরা প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হয়। তিনি আরো জানান, এই কারনে অনেক শ্রমিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। যারফলে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। শুধু জেটি নয়, সীমানা প্রাচীরও নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে খাদ্য গুদামের আবাসিক ও অফিস ভবনগুলো সীমান প্রাচীর না থাকায় অরক্ষিত  অবস্থায় রয়েছে। সাধারণ মানুষ চলাচলের ব্যবস্থা থাকার কথা না থাকলেও অবাধে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে এখানে এখন মাদক ও উঠতি বয়সি ছেলে-মেয়েদের অনৈতিক কার্যকলাপের নিরাপদ স্থান বলে অনেকেই মনে করেন। সবমিলিয়ে খাদ্য গুদাম এলাকা এখন অরক্ষিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, আমি এই স্টেশনে নুতন। খাদ্য গুদামের সকল সমস্যা নিয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে। তবে খাদ্য গুদামের পাইলিং এর কাজ শেষে সীমানা প্রাচীর ও জেটির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।