
নির্বাচনে বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্রীরা হলেন, শরীয়তপুর সদর উপজেলার চিতলীয়া ইউনিয়নে আনারস প্রতীকে ৪২৯৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আব্দুস ছালাম হাওলাদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ঘোড়া প্রতীকে ৪০৫১ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন হারুন অর রশিদ হাওলাদার জাজিরা উপজেলার বড় গোপালপুর ইউনিয়নে আনারস প্রতীকে ২৭২১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মাহবুবুর রহমান লিটু সরদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোটর সাইকেল প্রতীকে ১৯৭৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন কে এম জামিল কবিরাজ। যেখানে সর্বমোট ৮৫১০ ভোটের মধ্যে ৬৬২৯টি বৈধ এবং ২৭টি অবৈধ ভোটসহ মোট ৬৬৫৬ ভোট কাস্ট হয়, যার হার পার্সেন্ট দাঁড়ায় দাঁড়ায় ৭৮.২১%।
তার পার্শ্ববর্তী বিকে নগর ইউনিয়নে মোটর সাইকেল প্রতীকে ২৬৫৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আলহাজ্ব এসকান্দার আলী ভূইয়া। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ঘোড়া প্রতীকে ১৯৯১ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান মজিবর মাদবর। যেখানে সর্বমোট ১০০৯৬ ভোটের মধ্যে ৭৮৭৫টি বৈধ এবং ১৯টি অবৈধ ভোটসহ মোট ৭৮৯৪ ভোট কাস্ট হয়, যার হার পার্সেন্ট দাঁড়ায় ৭৮.১৯%।
এছাড়া পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নে টেবিল ফ্যান প্রতীকে ৩০০৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ আলতাফ হোসেন খান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী অটোরিক্সা প্রতীকে ২৯৩৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন খবির উদ্দিন ফরাজী। যেখানে সর্বমোট ১৭০১৮ ভোটের মধ্যে ১৩৩১৬টি বৈধ এবং ৫০টি অবৈধ ভোটসহ মোট ১৩৩৬৬ ভোট কাস্ট হয়, যার হার পার্সেন্ট দাঁড়ায় ৭৮.৫৭%। তার পার্শ্ববর্তী পালেরচর ইউনিয়নে চশমা প্রতীকে ২১৯৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ আবুল হোসেন ফরাজী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোটর সাইকেল প্রতীকে ১৯৮৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন আবদুল লতিফ মাদবর। যেখানে সর্বমোট ১০৩৩০ ভোটের মধ্যে ৮২১৯টি বৈধ এবং ১৭টি অবৈধ ভোটসহ মোট ৮২৩৬ ভোট কাস্ট হয়, যার হার পার্সেন্ট দাঁড়ায় ৭৯.৭৩%।বিলাসপুর ইউনিয়নে মোটর সাইকেল প্রতীকে ২৯৮০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আঃ কুদ্দুস বেপারী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ঘোড়া প্রতীকে ২৪২৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন এম এ জলিল মাদবর। যেখানে সর্বমোট ১২৪৫৩ ভোটের মধ্যে ৯৮১৭ টি বৈধ এবং ২৯টি অবৈধ ভোটসহ মোট ৯৮৪৬ভোট কাস্ট হয়, যার হার পার্সেন্ট দাঁড়ায় ৭৯.০৭%। তার পার্শ্ববর্তী কুন্ডেরচর ইউনিয়নে মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৩৫৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ আক্তার হোসেন বেপারী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আনারস প্রতীকে ১৯৩৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন এ বি এম লিয়াকত হোসেন মল্লিক। যেখানে সর্বমোট ৮১৮২ ভোটের মধ্যে ৬০৪৭টি বৈধ এবং ৯টি অবৈধ ভোটসহ মোট ৬০৫৬ ভোট কাস্ট হয়, যার হার পার্সেন্ট দাঁড়ায় ৭৪.০২%। এছাড়া জয়নগরে সংরক্ষিত-১ আসনের ৩টি কেন্দ্রে ব্যালটের নির্বাচনে ১৪৫৯ ভোট পেয়ে মহিলা সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তালগাছ প্রতীকে উম্মে কুলসুম। তার নিকটতম এবং একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সুফিয়া, এক্সিনি বক প্রতীকে ৮১টি ভোট পেয়েছেন। যেখানে তিনটি ওয়ার্ডের সর্বমোট ৩৯৮২ ভোটের মধ্যে ১৪৪০ টি বৈধ এবং ৩৯টি অবৈধসহ মোট ১৪৭৯ বোট কাস্ট হয়েছে, যার হার পার্সেন্ট দাঁড়ায় ৩৭.১৪%।