বাংলাদেশ ০৯:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা চট্টগ্রামে আঞ্চলিক গানের কিংবদন্তি শিল্পী শেফালী ঘোষ সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারি শীর্ষ প্রতারক হাবিবুল্লাহ হাবিব কারিকরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। জিয়া সেতুতে অবৈধ ডাম্প ট্রাক না চলার হুঁশিয়ারি ঘূর্ণিঝড় সিডর স্মরণে রাঙ্গাবালীতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন। কালুরঘাট সেতুর কাজ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে : সেতু উপদেষ্টা ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপুল পরিমাণ মাদক ও অবৈধ ভারতীয় মালামাল জব্দ পীরগঞ্জে আবু সাঈদের কবর জেয়ারত করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক। ইন্দুরকানিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জোড়া খুন এর মামলায় ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও আপনজন সম্মাননা চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহৃত মসজিদের ইমাম হাফেজ সোলাইমান কে উদ্ধার অপহরণকারী দাদনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাটোরে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৬ তম বর্ষপূর্তী উদযাপিত। বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার বিএনপি নেতা – কর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগ

উপজেলা নির্বাচন: বিজয়নগরে কোটিপতিদের লড়াই

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:০৮:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪
  • ১৬২৫ বার পড়া হয়েছে

 

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ

চতুর্থ ধাপে ৫ই জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। এ উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী ছয় চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান নাছিমা মোকাই আলী (ঘোড়া) এবং মো. আল জাবের ওরফে জাবেদ (আনারস) আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছেন। কোটিপতি ও ব্যবসায়ী ওই দুই প্রার্থীর নির্বাচনের মাঠে লড়াই জমে উঠেছে। কোটি টাকার গাড়িতে চড়ে ভোটারদের দ্বারে যাচ্ছেন তারা।

হলফনামায় দেয়া বিবরণ থেকে জানা যায়, চেয়ারম্যান প্রার্থী নাছিমার নিজের নামে নগদ ৫ লাখ টাকা এবং স্বামীর নামে নগদ ২ লাখ টাকা রয়েছে। তার নিজের নামে ব্যাংকে গচ্ছিত আছে ২ কোটি ৭৭ লাখ ২১ হাজার ৫৯২ টাকা। স্বামীর নামে রয়েছে ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৬৭ হাজার ১৮২ টাকা। ১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা দামের গাড়ি রয়েছে তার। স্বামীর নামে রয়েছে ৩৩ লাখ টাকা দামের আরেকটি গাড়ি। ২৮ ভরি স্বর্ণালঙ্কার রয়েছে তার নিজের। স্বামীর নামে রয়েছে আরও ৩ লাখ টাকার বিভিন্ন স্বর্ণ অলংকার।

বাড়ি-এপার্টমেন্ট, দোকান ভাড়া থেকে বাৎসরিক ৫ লাখ ১৮ হাজার ৪শত টাকা আয় তার। শেয়ার, সঞ্চয় পত্র, ব্যাংক আমানত থেকে তার বাৎসরিক আয় ১ লাখ ৭৪ হাজার ২২০ টাকা। উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে বাৎসরিক সম্মানী ভাতা বাবদ আয় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। কৃষি খাত থেকে তার বাৎসরিক আয় ১৫ হাজার টাকা। ব্যাংকে তার নিজ নামে ৪৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র রয়েছে। ঢাকার গুলশানে তার নিজ নামে ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং স্বামীর নামে ৫৫ লাখ টাকার আবাসিক ভবন রয়েছে। ব্যাংকে তার নিজ নামে ২ কোটি ৯০ লাখ ৫৯ হাজার ১৫২ টাকার এফডিআর (ফিক্সড ডিপোজিট রেট বা স্থায়ী আমানতে সুদের হার) রয়েছে। স্বামীর নামে ব্যাংকে ২ কোটি ৭০ লাখ টাকার এফডিআর (ফিক্সড ডিপোজিট রেট বা স্থায়ী আমানতে সুদের হার) রয়েছে। নাছিমার স্বামী লুৎফুর রহমান কুয়েত প্রবাসী ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতা।

হলফনামা অনুসারে জাবেরের নগদ টাকার পরিমাণ ৩৪ লাখ ১০ হাজার ৯৫২ টাকা। বাড়ি-এপার্টমেন্ট, দোকান ইত্যাদি থেকে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা বাৎসরিক আয় তার। পোস্টাল, সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র বা স্থায়ী আমানতে ৩৮ লাখ ৬৯ হাজার ৫৩৮ টাকা বিনিয়োগ রয়েছে তার। লিরিক ইন্ডাস্ট্রিজ (প্রাঃ) লিঃ এর ডিরেক্টর হিসেবে বাৎসরিক ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা সম্মানী পান তিনি। ৯ লাখ টাকা দামের ৩০ তুলা স্বর্ণ এবং ৯২ লাখ টাকা দামের গাড়ি রয়েছে তার। ব্যাংক থেকে মুনাফা বাবদ তার বাৎসরিক আয় ২ লাখ ৬ হাজার ৫৫৬ টাকা। ব্যবসা থেকে বাৎসরিক আয় ৪ লাখ ৪৬ হাজার ৭শত টাকা। তাছাড়া তার জেলা শহরের কাউতলীতে ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকার ৬ তলা ভবন রয়েছে। ৬টি ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত তিনি। জাবের ও তার বড় ভাই সেলিম দু’জনই বড় ব্যবসায়ী।

অন্য চার চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম (কাপ-পিরিচ), মোসাহেদ হোসেন (মুকুট), মো. মজিবুর রহমান (মোটর সাইকেল) ও মো. হারুনুর রশিদ (জোড়া ফুল)।

জাবের উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় গত ২১শে মে দল থেকে বহিষ্কার করা হয় তাকে। চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি কাজী রফিকুল ইসলাম কে ও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে মৃণাল চৌধুরী লিটন (মাইক), মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান লিটন (বৈদ্যুতিক বাল্ব), মো. কবির আহম্মেদ (বই), মো. নজরুল ইসলাম (টিউবওয়েল), মো. মোর্শেদ কামাল (চশমা), রফিকুল ইসলাম (উড়োজাহাজ), রাজ্জাক মিয়া (টিয়া পাখি), রেদওয়ানুল বারী সিদ্দিক (পালকি), সুনির্মল সাহা (তালা) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় উপজেলা যুবদল সদস্য সচিব মুখলেছুর রহমান লিটন ও যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মোর্শেদ কামালকে ও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফয়জুন নাহার (হাঁস), মোসা. সুহেদা আক্তার (প্রজাপতি), সাবিত্রী রানী (কলস), প্রীতি খন্দকার (পদ্মফুল) ও হালিমা আক্তার (ফুটবল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান নাছিমা মোকাই আলী গত ৫ বছর দায়িত্ব পালনকালে মানুষের কাছ থেকে দূরে ছিলেন। সাধারণ জনগণের সাথে ও তার তেমন যোগাযোগ ছিল না। পরিষদে যাওয়া-আসাতেই সীমাবদ্ধ ছিল তার কর্মকাণ্ড। আগের নির্বাচনের সময় দেয়া অনেক প্রতিশ্রুতিও রক্ষা করেননি তিনি। সে কারণে ভোটের মাঠে তাকে নিয়ে ‘এতোদিন কোথায় ছিলেন’ এমন প্রশ্ন উঠেছে।

এদিকে নাছিমা দলের কোনো পদে না থাকলেও বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর মৃধাসহ উল্লেখযোগ্য আরও কয়েকজন নেতা নাছিমার নির্বাচন করছেন। গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এর দলীয় প্রার্থী প্রয়াত এডভোকেট তানভীর ভূঁইয়াকে পরাজিত করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাছিমা।

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা

উপজেলা নির্বাচন: বিজয়নগরে কোটিপতিদের লড়াই

আপডেট সময় ০৯:০৮:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

 

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ

চতুর্থ ধাপে ৫ই জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। এ উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী ছয় চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান নাছিমা মোকাই আলী (ঘোড়া) এবং মো. আল জাবের ওরফে জাবেদ (আনারস) আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছেন। কোটিপতি ও ব্যবসায়ী ওই দুই প্রার্থীর নির্বাচনের মাঠে লড়াই জমে উঠেছে। কোটি টাকার গাড়িতে চড়ে ভোটারদের দ্বারে যাচ্ছেন তারা।

হলফনামায় দেয়া বিবরণ থেকে জানা যায়, চেয়ারম্যান প্রার্থী নাছিমার নিজের নামে নগদ ৫ লাখ টাকা এবং স্বামীর নামে নগদ ২ লাখ টাকা রয়েছে। তার নিজের নামে ব্যাংকে গচ্ছিত আছে ২ কোটি ৭৭ লাখ ২১ হাজার ৫৯২ টাকা। স্বামীর নামে রয়েছে ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৬৭ হাজার ১৮২ টাকা। ১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা দামের গাড়ি রয়েছে তার। স্বামীর নামে রয়েছে ৩৩ লাখ টাকা দামের আরেকটি গাড়ি। ২৮ ভরি স্বর্ণালঙ্কার রয়েছে তার নিজের। স্বামীর নামে রয়েছে আরও ৩ লাখ টাকার বিভিন্ন স্বর্ণ অলংকার।

বাড়ি-এপার্টমেন্ট, দোকান ভাড়া থেকে বাৎসরিক ৫ লাখ ১৮ হাজার ৪শত টাকা আয় তার। শেয়ার, সঞ্চয় পত্র, ব্যাংক আমানত থেকে তার বাৎসরিক আয় ১ লাখ ৭৪ হাজার ২২০ টাকা। উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে বাৎসরিক সম্মানী ভাতা বাবদ আয় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। কৃষি খাত থেকে তার বাৎসরিক আয় ১৫ হাজার টাকা। ব্যাংকে তার নিজ নামে ৪৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র রয়েছে। ঢাকার গুলশানে তার নিজ নামে ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং স্বামীর নামে ৫৫ লাখ টাকার আবাসিক ভবন রয়েছে। ব্যাংকে তার নিজ নামে ২ কোটি ৯০ লাখ ৫৯ হাজার ১৫২ টাকার এফডিআর (ফিক্সড ডিপোজিট রেট বা স্থায়ী আমানতে সুদের হার) রয়েছে। স্বামীর নামে ব্যাংকে ২ কোটি ৭০ লাখ টাকার এফডিআর (ফিক্সড ডিপোজিট রেট বা স্থায়ী আমানতে সুদের হার) রয়েছে। নাছিমার স্বামী লুৎফুর রহমান কুয়েত প্রবাসী ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতা।

হলফনামা অনুসারে জাবেরের নগদ টাকার পরিমাণ ৩৪ লাখ ১০ হাজার ৯৫২ টাকা। বাড়ি-এপার্টমেন্ট, দোকান ইত্যাদি থেকে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা বাৎসরিক আয় তার। পোস্টাল, সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র বা স্থায়ী আমানতে ৩৮ লাখ ৬৯ হাজার ৫৩৮ টাকা বিনিয়োগ রয়েছে তার। লিরিক ইন্ডাস্ট্রিজ (প্রাঃ) লিঃ এর ডিরেক্টর হিসেবে বাৎসরিক ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা সম্মানী পান তিনি। ৯ লাখ টাকা দামের ৩০ তুলা স্বর্ণ এবং ৯২ লাখ টাকা দামের গাড়ি রয়েছে তার। ব্যাংক থেকে মুনাফা বাবদ তার বাৎসরিক আয় ২ লাখ ৬ হাজার ৫৫৬ টাকা। ব্যবসা থেকে বাৎসরিক আয় ৪ লাখ ৪৬ হাজার ৭শত টাকা। তাছাড়া তার জেলা শহরের কাউতলীতে ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকার ৬ তলা ভবন রয়েছে। ৬টি ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত তিনি। জাবের ও তার বড় ভাই সেলিম দু’জনই বড় ব্যবসায়ী।

অন্য চার চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম (কাপ-পিরিচ), মোসাহেদ হোসেন (মুকুট), মো. মজিবুর রহমান (মোটর সাইকেল) ও মো. হারুনুর রশিদ (জোড়া ফুল)।

জাবের উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় গত ২১শে মে দল থেকে বহিষ্কার করা হয় তাকে। চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি কাজী রফিকুল ইসলাম কে ও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে মৃণাল চৌধুরী লিটন (মাইক), মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান লিটন (বৈদ্যুতিক বাল্ব), মো. কবির আহম্মেদ (বই), মো. নজরুল ইসলাম (টিউবওয়েল), মো. মোর্শেদ কামাল (চশমা), রফিকুল ইসলাম (উড়োজাহাজ), রাজ্জাক মিয়া (টিয়া পাখি), রেদওয়ানুল বারী সিদ্দিক (পালকি), সুনির্মল সাহা (তালা) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় উপজেলা যুবদল সদস্য সচিব মুখলেছুর রহমান লিটন ও যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মোর্শেদ কামালকে ও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফয়জুন নাহার (হাঁস), মোসা. সুহেদা আক্তার (প্রজাপতি), সাবিত্রী রানী (কলস), প্রীতি খন্দকার (পদ্মফুল) ও হালিমা আক্তার (ফুটবল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান নাছিমা মোকাই আলী গত ৫ বছর দায়িত্ব পালনকালে মানুষের কাছ থেকে দূরে ছিলেন। সাধারণ জনগণের সাথে ও তার তেমন যোগাযোগ ছিল না। পরিষদে যাওয়া-আসাতেই সীমাবদ্ধ ছিল তার কর্মকাণ্ড। আগের নির্বাচনের সময় দেয়া অনেক প্রতিশ্রুতিও রক্ষা করেননি তিনি। সে কারণে ভোটের মাঠে তাকে নিয়ে ‘এতোদিন কোথায় ছিলেন’ এমন প্রশ্ন উঠেছে।

এদিকে নাছিমা দলের কোনো পদে না থাকলেও বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর মৃধাসহ উল্লেখযোগ্য আরও কয়েকজন নেতা নাছিমার নির্বাচন করছেন। গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এর দলীয় প্রার্থী প্রয়াত এডভোকেট তানভীর ভূঁইয়াকে পরাজিত করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাছিমা।