
নিজস্ব প্রতিবেদক
৫ জুন চতুর্থ ধাপ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাবুগঞ্জের বীরশ্রেষ্ট জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের ঠাকুর মুল্লিক গ্রামের আনোয়ার হাওলাদারের পুত্র মোর্শেদ ওরফে অস্ত্র মোর্শেদের রাত ভর তার বাহিনী নিয়ে অস্ত্র মহোরার ব্যাস্ত সময় পারি দেওয়ায় এলাকাবাসী র মধ্যে ভয়ের আতন্ক বিরাজ করছে এবং তার ভয়ে অনেকে মুখ খুলছেননা।
আগরপুর মিয়া পরিবারের এক লন্ডন প্রবাসী নাম প্রকাশ না করার শর্তে গত ৩০ মে ২০২৪ ইং (বৃহস্পতিবার) গভীর রাতে মোর্শদ তার বাহিনী নিয়ে ওই প্রবাশীর খালি ঘড়ে থাকার জন্য নানান তৎ পরতা চালিয়ে ব্যর্থ হয়ে তার অস্ত্র বাহিনীর লোকজন নিয়ে অন্যত্র চলে গেছেন বলে জানিয়েছেন ওই প্রবাসী।
এলাকা সুত্রে আরো জানা গেছে, নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে মোর্শেদ তার অবৈধ অস্ত্র বাহিনীকে সক্রিয় করতে বিভিন্ন দিক থেকে অবৈধ অস্ত্র সংগ্রহে ব্যাস্ত সময় পারি দিচ্ছেন। ৫ জুন নির্বাচনের পূর্বে যে কোন নাশতা মুলক কর্মকান্ডে উপজেলা পরিষদে খালেদ হোসেন স্বপনের কাপপিরিচ মার্কার প্রতিদন্দিতায় ফারজানা বিনতে ওহাবের আনারশ মার্কার সমার্থন ও বিজয়ের কন্টাকে মোটা অংকের টাকার বিনিময় অবৈধ অস্ত্রের মাধ্যমে বড় ধরনের নাশকতা মুলক কর্মকান্ডে জরিয়ে পরার সম্ভবনায় এলাকায় সাধারণ মানুষের মাঝে ভীতির কাজ করছে।
এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম তারেক জানান, শুধু মোর্শেদ নয় তার পুরো অবৈধ অস্ত্র বাহিনীকে আইনের আওতায় আনা না হলে নির্বাচনের পূর্বে এবং পরে ব্যাপক সংঘাত করার আসংখ্যা রয়েছে।
মোর্শেদ ১৯১২ ইং তারিখ অবৈধ অস্ত্র পিস্তল সহ বরিশাল র্্যাব -৮ এর হাতে বাবুগঞ্জের জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের জাহাজপুর গ্রাম থেকে গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘ দিন কারা ভোগ করে বের হয়ে ফের জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের চরউত্তর গ্রামের সহিদ ওরফে ভাগিনা সহিদের সাথে মাদক ও অস্ত্র ব্যাবসায় জড়িত হয়ে চুরি ডাকাতি সহ নানান অপ কৌশলে জড়িয়ে পরেন।
সুত্রে জানা যায়, উজির পুর উপজেলা হাতরা বাজার ডাকাতির সমস্ত নিল নকশায় কঠর ভুমিকায় ছিলেন তিনি। সে খবর জানতে পেরে তৎকালীন সময় চাকরিরত বরিশাল জেলা পুলিশ সুপার মোর্শেদকে আগরপুর থেকে তুলে নিয়ে বিভিন্ন রহস্য উদঘাটনে কাজ করেন।
পরবর্তীতে মোর্শেদ রহস্য জনক ভাবে ছারা পেয়ে কিছুদিন ঘাপটি মেরে থেকে পরবর্তীতে তার অপরাধের প্রবনতা ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলছে। তাই অতিদ্রুত মোর্শেদের অপরাধের লাগাম টেনে ধরা না হলে নির্বাচনকে ঘিরে ব্যাপক সহিংসতার সম্ভাবনার আশংকায় এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝে বিরাজ করবে। তাই আইনের আওতায় আনতে প্রশাসনের সর্ব সহোযোগিতায় কামনা করছেন ওই এলাকার মানুষ।