বাংলাদেশ ১১:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা চট্টগ্রামে আঞ্চলিক গানের কিংবদন্তি শিল্পী শেফালী ঘোষ সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারি শীর্ষ প্রতারক হাবিবুল্লাহ হাবিব কারিকরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। জিয়া সেতুতে অবৈধ ডাম্প ট্রাক না চলার হুঁশিয়ারি ঘূর্ণিঝড় সিডর স্মরণে রাঙ্গাবালীতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন। কালুরঘাট সেতুর কাজ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে : সেতু উপদেষ্টা ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপুল পরিমাণ মাদক ও অবৈধ ভারতীয় মালামাল জব্দ পীরগঞ্জে আবু সাঈদের কবর জেয়ারত করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক। ইন্দুরকানিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জোড়া খুন এর মামলায় ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও আপনজন সম্মাননা চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহৃত মসজিদের ইমাম হাফেজ সোলাইমান কে উদ্ধার অপহরণকারী দাদনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাটোরে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৬ তম বর্ষপূর্তী উদযাপিত। বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার বিএনপি নেতা – কর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগ

কাঠালিয়ায় গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে অভিযুক্ত পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে জখম!

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০২২
  • ১৭৩৯ বার পড়া হয়েছে
মো. নাঈম হাসান ঈমন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
কাঠালিয়া উপজেলার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে এক গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এক পুলিশের এসআইকে জখম করেছে বলে জানাগেছে।
ঘটনার পর থেকে তাকে ক্যাম্পে দেখা যায়নি। জানাগেছে এসআই আলমগীর অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছে। কাঠালিয়া উপজেলার চেচরীরামপুর গ্রামের ফারুক হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা। পাটিখালঘাটা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সাহিন হাওলাদার জানান, তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সাথে ভুক্তভুগী ওই নারীর ভগ্নিপতির একটি চায়ের দোকান আছে। সেখানেই পরিচয় হয় এসআই আলমগীরের সাথে।
গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাতে এসআই আলমগীর সেই নারীর বোনের বাড়িতে প্রবেশ করে। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ করায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এসআই আলমগীরকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এদিকে একজন পুলিশ কর্মকর্তার দ্বারা এ ঘটনা শিকার হওয়া নারীকে পরিবারের সদস্যরা ভয়ে সাময়িক আড়াঁলে  রাখেন। সেই সুযোগে পুলিশও ঘটনা আড়াঁল করার চেষ্টা করলে প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি তেমন জানাজানি হয়নি। তবে বুধবার ভিকটিম ঝালকাঠি ও কাঠালিয়ার সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত জানালে উপজেলা
তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে কাঠালিয়া থানার ওসি মুরাদ আলী জানান, গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাত ৮ টার দিকে গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে জানায় তাকে ধর্ষন করা হয়েছে। খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছি। তখন গৃহবধু জানায়, তাকে জোরপূর্বক ধর্ষন করায় কুপিয়ে আহত করে আলমগীরের মোবাইল রেখে দেয়া হয়েছে। যদিও মোবাইলটি সে দেখাতে পারেনি। ঘটনাস্থলে গিয়ে এসআই আলমগীরকে পায়নি কাঠালিয়া থানা পুলিশ।
ওসি মুরাদ আলী আরো বলেন, আমি রাতে ঐ মহিলাকে বলেছি সকালে ঝালকাঠি গিয়ে মেডিক্যাল করিয়ে কাঠালিয়া থানায় এসে লিখিত অভিযোগ করতে। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সে কোন অভিযোগ করেনি। এসআই আলমগীরের সাথে ঘটনার পর থেকে ওসির দেখা বা কথা হয়নি বলেও তিনি জানান।
এ প্রসঙ্গে কাঠালিয়া থানার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মাহাবুবুর রহমান বলেন, আমি এ ধরনের একটি ঘটনার কথা শুনেছি। কিন্তু আমি ছুটি শেষে মঙ্গলবার ক্যাম্পে ফেরার কারনে কিছুই জানিনা। তবে ক্যাম্পে এসআই আলমগীরকে পাওয়া যায়নি।
জনপ্রিয় সংবাদ

জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা

কাঠালিয়ায় গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে অভিযুক্ত পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে জখম!

আপডেট সময় ০৭:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০২২
মো. নাঈম হাসান ঈমন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
কাঠালিয়া উপজেলার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে এক গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এক পুলিশের এসআইকে জখম করেছে বলে জানাগেছে।
ঘটনার পর থেকে তাকে ক্যাম্পে দেখা যায়নি। জানাগেছে এসআই আলমগীর অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছে। কাঠালিয়া উপজেলার চেচরীরামপুর গ্রামের ফারুক হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা। পাটিখালঘাটা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সাহিন হাওলাদার জানান, তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সাথে ভুক্তভুগী ওই নারীর ভগ্নিপতির একটি চায়ের দোকান আছে। সেখানেই পরিচয় হয় এসআই আলমগীরের সাথে।
গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাতে এসআই আলমগীর সেই নারীর বোনের বাড়িতে প্রবেশ করে। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ করায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এসআই আলমগীরকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এদিকে একজন পুলিশ কর্মকর্তার দ্বারা এ ঘটনা শিকার হওয়া নারীকে পরিবারের সদস্যরা ভয়ে সাময়িক আড়াঁলে  রাখেন। সেই সুযোগে পুলিশও ঘটনা আড়াঁল করার চেষ্টা করলে প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি তেমন জানাজানি হয়নি। তবে বুধবার ভিকটিম ঝালকাঠি ও কাঠালিয়ার সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত জানালে উপজেলা
তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে কাঠালিয়া থানার ওসি মুরাদ আলী জানান, গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাত ৮ টার দিকে গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে জানায় তাকে ধর্ষন করা হয়েছে। খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছি। তখন গৃহবধু জানায়, তাকে জোরপূর্বক ধর্ষন করায় কুপিয়ে আহত করে আলমগীরের মোবাইল রেখে দেয়া হয়েছে। যদিও মোবাইলটি সে দেখাতে পারেনি। ঘটনাস্থলে গিয়ে এসআই আলমগীরকে পায়নি কাঠালিয়া থানা পুলিশ।
ওসি মুরাদ আলী আরো বলেন, আমি রাতে ঐ মহিলাকে বলেছি সকালে ঝালকাঠি গিয়ে মেডিক্যাল করিয়ে কাঠালিয়া থানায় এসে লিখিত অভিযোগ করতে। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সে কোন অভিযোগ করেনি। এসআই আলমগীরের সাথে ঘটনার পর থেকে ওসির দেখা বা কথা হয়নি বলেও তিনি জানান।
এ প্রসঙ্গে কাঠালিয়া থানার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মাহাবুবুর রহমান বলেন, আমি এ ধরনের একটি ঘটনার কথা শুনেছি। কিন্তু আমি ছুটি শেষে মঙ্গলবার ক্যাম্পে ফেরার কারনে কিছুই জানিনা। তবে ক্যাম্পে এসআই আলমগীরকে পাওয়া যায়নি।