বাংলাদেশ ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা চট্টগ্রামে আঞ্চলিক গানের কিংবদন্তি শিল্পী শেফালী ঘোষ সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারি শীর্ষ প্রতারক হাবিবুল্লাহ হাবিব কারিকরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। জিয়া সেতুতে অবৈধ ডাম্প ট্রাক না চলার হুঁশিয়ারি ঘূর্ণিঝড় সিডর স্মরণে রাঙ্গাবালীতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন। কালুরঘাট সেতুর কাজ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে : সেতু উপদেষ্টা ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপুল পরিমাণ মাদক ও অবৈধ ভারতীয় মালামাল জব্দ পীরগঞ্জে আবু সাঈদের কবর জেয়ারত করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক। ইন্দুরকানিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জোড়া খুন এর মামলায় ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও আপনজন সম্মাননা চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহৃত মসজিদের ইমাম হাফেজ সোলাইমান কে উদ্ধার অপহরণকারী দাদনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাটোরে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৬ তম বর্ষপূর্তী উদযাপিত। বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার বিএনপি নেতা – কর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগ

রায়গঞ্জ থেকে বিলুপ্তির পথে পানি পানের কূপ বা ইন্দ্রা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৪৯:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর ২০২২
  • ১৭৩৬ বার পড়া হয়েছে

রায়গঞ্জ থেকে বিলুপ্তির পথে পানি পানের কূপ বা ইন্দ্রা

 

 

 

 

 

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে প্রায় বিলুপ্তির পথে পুরাতন ঐতিহ্য কূপ বা এন্দ্রা। এই কূপ বা ইন্দ্রার এক সময় বেশ জনপ্রিয় ছিল গ্রামের সবার কাছে। কিন্তু কালের বিবর্তনে প্রায় হারিয়ে গেছে এক সময়ের জনপ্রিয় পানি পানের কূপ অথবা ইন্দ্রা। উপজেলার পুরাতন বগুড়া রোড নামে পরিচিত হাটপাঙ্গাসী আন্চলিক মহাড়কের চকঁনুর চৌরাস্তার পূর্ব পাশে অবস্হিত কালের সাক্ষী হয়ে আছো দেখা যাচ্ছে সে সময়ে ব্যবহিত একটি কূপ বা ইন্দ্রা।
এখন আর এগুলোর তেমন কদর নেই বললেই চলে। অথচ এক সময় এই কূপ অথবা ইন্দ্রা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ ছিল না। সে সময় রায়গঞ্জের প্রতিটি গ্রামেই কমবেশি কূপ-ইন্দ্রা থাকতো। সেই কূপ বা ইন্দ্রা থেকেই গ্রামের ছোট-বড় সবাই পানি সংগ্রহ করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতো। এসব কূপ অথবা ইন্দ্রা থেকে পানি তোলার জন্য ব্যবহার করা হতো রশি ও বালতি দিয়ে।
এলাকার প্রবীণ ব্যক্তিরা জানান, প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে কূপ বা ইন্দ্রার প্রাঙ্গনে পাড়ার গৃহিনীদের এক প্রকার মিলন মেলায় পরিনত হতো। কিন্তু ডিজিটাল সময়ে সবকিছুরই পরিবর্তন হয়েছে। ঘরে ঘরে টিউবওয়েল হয়েছে। বসানো হয়েছে পানি তোলার পাম্ম। বর্তমানে হাটপাঙ্গাসী ডাঙ্গারপাড়া কবরস্হান ঈদগাহ মাঠ, চকঁনুর চৌরাস্তারসহ বেশ কিছু এলাকায় কূপ অথবা ইন্দ্রা দেখা গেলেও সংস্কারের অভাবে এভাবেই জড়াজীর্ন ভাবে অকেঁজো হয়ে পড়ে আছে। এসব কূপ অথবা ইন্দ্রাগুলোকে বর্তমান নতুন প্রজন্মকে জানান দিতে সংস্কার করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকেই।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা

রায়গঞ্জ থেকে বিলুপ্তির পথে পানি পানের কূপ বা ইন্দ্রা

আপডেট সময় ০৩:৪৯:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর ২০২২

 

 

 

 

 

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে প্রায় বিলুপ্তির পথে পুরাতন ঐতিহ্য কূপ বা এন্দ্রা। এই কূপ বা ইন্দ্রার এক সময় বেশ জনপ্রিয় ছিল গ্রামের সবার কাছে। কিন্তু কালের বিবর্তনে প্রায় হারিয়ে গেছে এক সময়ের জনপ্রিয় পানি পানের কূপ অথবা ইন্দ্রা। উপজেলার পুরাতন বগুড়া রোড নামে পরিচিত হাটপাঙ্গাসী আন্চলিক মহাড়কের চকঁনুর চৌরাস্তার পূর্ব পাশে অবস্হিত কালের সাক্ষী হয়ে আছো দেখা যাচ্ছে সে সময়ে ব্যবহিত একটি কূপ বা ইন্দ্রা।
এখন আর এগুলোর তেমন কদর নেই বললেই চলে। অথচ এক সময় এই কূপ অথবা ইন্দ্রা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ ছিল না। সে সময় রায়গঞ্জের প্রতিটি গ্রামেই কমবেশি কূপ-ইন্দ্রা থাকতো। সেই কূপ বা ইন্দ্রা থেকেই গ্রামের ছোট-বড় সবাই পানি সংগ্রহ করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতো। এসব কূপ অথবা ইন্দ্রা থেকে পানি তোলার জন্য ব্যবহার করা হতো রশি ও বালতি দিয়ে।
এলাকার প্রবীণ ব্যক্তিরা জানান, প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে কূপ বা ইন্দ্রার প্রাঙ্গনে পাড়ার গৃহিনীদের এক প্রকার মিলন মেলায় পরিনত হতো। কিন্তু ডিজিটাল সময়ে সবকিছুরই পরিবর্তন হয়েছে। ঘরে ঘরে টিউবওয়েল হয়েছে। বসানো হয়েছে পানি তোলার পাম্ম। বর্তমানে হাটপাঙ্গাসী ডাঙ্গারপাড়া কবরস্হান ঈদগাহ মাঠ, চকঁনুর চৌরাস্তারসহ বেশ কিছু এলাকায় কূপ অথবা ইন্দ্রা দেখা গেলেও সংস্কারের অভাবে এভাবেই জড়াজীর্ন ভাবে অকেঁজো হয়ে পড়ে আছে। এসব কূপ অথবা ইন্দ্রাগুলোকে বর্তমান নতুন প্রজন্মকে জানান দিতে সংস্কার করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকেই।