
কে এম সোহেব জুয়েল :
আদালতের আদেশ অবমানা করে মুক্তি যোদ্ধা পরিবারের জমি দখল করার পায়তারা সহ রক্তক্ষয়ী সংঘাতের প্রচেষ্টা ও নানান ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন মুলাদি উপজেলার কাজিরচর গ্রামের মৃত মো: ইয়াকুব আলী বেপারির পুত্র নুরইসলাম বেপারি-৫৫
উল্লেখ্য নুরইসলামের প্রতিনিধী ভগ্নিপতি বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের চরজাহাপুর গ্রামের মৃত কাদের বেপারির পুত্র ভূমিদস্যু আলীআহম্মদ বেপারি এ ঘটনার মুল হোতা হিসেবে কাজ করে আসছেন বলে জানিয়েছেন কবির।
এমন অভিযোগ করেন, একই ইউনিয়নের নতুনচর জাহাজপুর গ্রামের মৃত বীরমুক্তিযোদ্ধা হাসেম আলী হাওলাদারের পুত্র দিনমজুর কবির হাওলাদার ৩৫। তিনি (কবির) বলেন, দীর্ঘ ৩/৪ বছর ধরে একই ইউনিয়নের মৃত মো: দেলোয়ার হোসেন খানের পুত্র আজাদ গং দের কাছ থেকে নতুন চর জাহাপুর মৌজার জেল নং- ৪/৭৭,এস এ -৮৬ বিএস -১২৩৯ দাগের মোট জমি-৩-৩২ শতক জমি ক্রয় সুত্রে ভোগ দখল করে আসছেন মুক্তিযুদ্ধার পুত্র কবির হাওলাদার।
কিন্তু গত রবিবার ( ২৬ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে প্রতিপক্ষ ভূসিদস্যু নুরইসলামের প্রতিনিধী আলীআহম্মদ তার ভারাটিয়া সন্ত্রাসীদের নিয়ে আদালতের আদেশকে অমান্য করে কবির হাওলাদারের ক্রয কৃত জমির উপর বসতি স্হাপনা তৈরির চেষ্টা চালালে কবির বাবুগঞ্জ থানায় যোগাযোগ করেন।ফলে আগরপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর অব পুলিশ বাবু সনজিৎ চন্দ্র শীল ঘটনা স্হানে তার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গেলে প্রতি পক্ষ আলীআহম্মদ তার দলবল নিযে পালিয়ে যায়৷ এ ঘটনায় এলাকায় থমথম অবস্থা বিরাজ করায় শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার্থে পুলিশ মোতায়ন আছে বলে স্হানীয় সুত্রে যানা গেছে ।
এ ব্যাপারে আগরপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ বাবু সনজিতৎ চন্দ্রশীল ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ঘটনা স্হানে তিনি স্ব শরীরে দিন ভর উপস্থিত থেকে পরিস্হিতী নিয়ন্ত্রণ করেছেন। উর্ধতন কর্তীপক্ষে নির্দেশ ও বিজ্ঞ আদালতের আদেশে পুলিশ এখনো মোতায়েন আছে। কেউ অপ্রতিকর ঘটনা চালাতে চেষ্টা করলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা সনজিৎ। ।
এ ব্যাপারে মুক্তি যোদ্ধার সন্তান মো: কবির হোসেন ভূমীদস্যুদের হাত থেকে পরিত্রান পেতে সরকারের সর্ব মহলের সহোযোগিতা কামনা করছেন।।