বাংলাদেশ ০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা চট্টগ্রামে আঞ্চলিক গানের কিংবদন্তি শিল্পী শেফালী ঘোষ সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারি শীর্ষ প্রতারক হাবিবুল্লাহ হাবিব কারিকরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। জিয়া সেতুতে অবৈধ ডাম্প ট্রাক না চলার হুঁশিয়ারি ঘূর্ণিঝড় সিডর স্মরণে রাঙ্গাবালীতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন। কালুরঘাট সেতুর কাজ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে : সেতু উপদেষ্টা ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপুল পরিমাণ মাদক ও অবৈধ ভারতীয় মালামাল জব্দ পীরগঞ্জে আবু সাঈদের কবর জেয়ারত করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক। ইন্দুরকানিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জোড়া খুন এর মামলায় ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও আপনজন সম্মাননা চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহৃত মসজিদের ইমাম হাফেজ সোলাইমান কে উদ্ধার অপহরণকারী দাদনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাটোরে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৬ তম বর্ষপূর্তী উদযাপিত। বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার বিএনপি নেতা – কর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগ

মির্জাগঞ্জে আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৫০:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৬২১ বার পড়া হয়েছে

মির্জাগঞ্জে আ'লীগ নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে স্থানীয় এক আওয়ামীলীগ নেতাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়, রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি সহ ভুক্তভোগীরা।
রবিবার (৮ অক্টোবর) সকাল ১১ টায় মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দেউলী-সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মনির খান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, চরখালী গ্রামে বসবাসকারী আব্দুল ওয়াদুদ সিকদার বাদী হয়ে লেমুয়া গ্রামে বসবাসকারী জাহাঙ্গীর খলিফাদের সাথে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে উপজেলা নির্বাহী আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা আমলে নিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাকে তদন্তভার দিলে তিনি গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে বিরোধপূর্ণ জমিতে সরেজমিনে তদন্তে গেলে তদন্তকারী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ সদস্য সহ সেখানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তদন্তকারী কর্মকর্তার সামনে তদন্ত চলার একপর্যায়ে উভয়পক্ষ বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। অতঃপর স্থানীয় সাবেক বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার তার সাথে থাকা পিস্তল বের করে গুলি করার হুমকি দেন। এর যের দরে পরের দিন ২৭ সেপ্টেম্বর জাহাঙ্গীর খলিফা ১১ জনের নামে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন।
এই ঘটনার কিছুদিন পরে আমি জানতে পারি আমাকে আসামি করে ঘটনার একদিন আগে ২৫ সেপ্টেম্বর মির্জাগঞ্জ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চুরি, ছিনতাই ও শ্লীলতাহানীর একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার এর ভাগিনা ওয়াদুদ সিকদার এই মামলার বাদী। আমি আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ায় সুপরিকল্পিতভাবে যে ঘটনার সৃষ্টিই হয়নি সেই বানোয়াট ঘটনার আগেই এই মামলা দায়ের করেন। আমি দেউলী গোহাটের ইজারাদার। মামলায় যে মিথ্যা ঘটনার সময় ও বিবরণ দেওয়া হয়েছে সে সময় আমি গরুর বাজারে ছিলাম। শুধুমাত্র উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। মামলার অধিকাংশ স্বাক্ষী জানেনা ঘটনার খবর। আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তারা বিভিন্ন সময় আমাকে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। তারই ধারাবাহিকতার অংশ এটি। আমি এই মিথ্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার দাবি করছি। তাছাড়া আমি মনে করি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এই ষড়যন্ত্র।
মামলার সাক্ষী কামাল হোসেন, আব্দুস সালাম ও রাজ্জাক হোসেন রিপনের সাথে কথা বললে তারা জানান, ঘটনার ব্যাপারে আমাদের জানা নেই। ঘটনার ব্যাপারে স্বাক্ষীরা সঠিক কোন জবাব দিতে পারেনি। স্বাক্ষী লাইলি বেগম ও আমেনা বেগমের কাছে শ্লীলতাহানির ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা পরে কথা বলবেন বলে দৌঁড়ে পালিয়ে যান।
মামলার বাদী ওয়াদুদ সিকদার এর সাথে মুঠোফোনে ও সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কোনভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
জনপ্রিয় সংবাদ

জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা

মির্জাগঞ্জে আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ০৭:৫০:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে স্থানীয় এক আওয়ামীলীগ নেতাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়, রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি সহ ভুক্তভোগীরা।
রবিবার (৮ অক্টোবর) সকাল ১১ টায় মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দেউলী-সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মনির খান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, চরখালী গ্রামে বসবাসকারী আব্দুল ওয়াদুদ সিকদার বাদী হয়ে লেমুয়া গ্রামে বসবাসকারী জাহাঙ্গীর খলিফাদের সাথে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে উপজেলা নির্বাহী আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা আমলে নিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাকে তদন্তভার দিলে তিনি গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে বিরোধপূর্ণ জমিতে সরেজমিনে তদন্তে গেলে তদন্তকারী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ সদস্য সহ সেখানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তদন্তকারী কর্মকর্তার সামনে তদন্ত চলার একপর্যায়ে উভয়পক্ষ বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। অতঃপর স্থানীয় সাবেক বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার তার সাথে থাকা পিস্তল বের করে গুলি করার হুমকি দেন। এর যের দরে পরের দিন ২৭ সেপ্টেম্বর জাহাঙ্গীর খলিফা ১১ জনের নামে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন।
এই ঘটনার কিছুদিন পরে আমি জানতে পারি আমাকে আসামি করে ঘটনার একদিন আগে ২৫ সেপ্টেম্বর মির্জাগঞ্জ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চুরি, ছিনতাই ও শ্লীলতাহানীর একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার এর ভাগিনা ওয়াদুদ সিকদার এই মামলার বাদী। আমি আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ায় সুপরিকল্পিতভাবে যে ঘটনার সৃষ্টিই হয়নি সেই বানোয়াট ঘটনার আগেই এই মামলা দায়ের করেন। আমি দেউলী গোহাটের ইজারাদার। মামলায় যে মিথ্যা ঘটনার সময় ও বিবরণ দেওয়া হয়েছে সে সময় আমি গরুর বাজারে ছিলাম। শুধুমাত্র উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। মামলার অধিকাংশ স্বাক্ষী জানেনা ঘটনার খবর। আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তারা বিভিন্ন সময় আমাকে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। তারই ধারাবাহিকতার অংশ এটি। আমি এই মিথ্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার দাবি করছি। তাছাড়া আমি মনে করি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এই ষড়যন্ত্র।
মামলার সাক্ষী কামাল হোসেন, আব্দুস সালাম ও রাজ্জাক হোসেন রিপনের সাথে কথা বললে তারা জানান, ঘটনার ব্যাপারে আমাদের জানা নেই। ঘটনার ব্যাপারে স্বাক্ষীরা সঠিক কোন জবাব দিতে পারেনি। স্বাক্ষী লাইলি বেগম ও আমেনা বেগমের কাছে শ্লীলতাহানির ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা পরে কথা বলবেন বলে দৌঁড়ে পালিয়ে যান।
মামলার বাদী ওয়াদুদ সিকদার এর সাথে মুঠোফোনে ও সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কোনভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।