বাংলাদেশ ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
জেলা পরিষদের সদস্য ও বাইশারীর কৃতি সন্তানদের গণসংবর্ধনা চট্টগ্রামে আঞ্চলিক গানের কিংবদন্তি শিল্পী শেফালী ঘোষ সরকারি চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারি শীর্ষ প্রতারক হাবিবুল্লাহ হাবিব কারিকরকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। জিয়া সেতুতে অবৈধ ডাম্প ট্রাক না চলার হুঁশিয়ারি ঘূর্ণিঝড় সিডর স্মরণে রাঙ্গাবালীতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন। কালুরঘাট সেতুর কাজ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে : সেতু উপদেষ্টা ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপুল পরিমাণ মাদক ও অবৈধ ভারতীয় মালামাল জব্দ পীরগঞ্জে আবু সাঈদের কবর জেয়ারত করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক। ইন্দুরকানিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জোড়া খুন এর মামলায় ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী খাগড়াছড়ি থেকে গ্রেপ্তার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও আপনজন সম্মাননা চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহৃত মসজিদের ইমাম হাফেজ সোলাইমান কে উদ্ধার অপহরণকারী দাদনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাটোরে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৬ তম বর্ষপূর্তী উদযাপিত। বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার বিএনপি নেতা – কর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগ

কাউখালীতে ফলের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

আপডেট সময় ০২:০৩:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪

 

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরের কাউখালীতে ফলের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। রোজাকে সামনে রেখে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা ফলের দাম তাদের ইচ্ছামতন বাড়িয়ে বিক্রি করছে।
উল্টো ফল ব্যবসায়ীরা জানান, বেশি দামে তাদের ফল কেনা পরে। তাছাড়া ফল কিনে আনতে যাতায়াত খরচ সহ দাম একটু বেশি পড়ে।
ব্যবসায়ীরা আরও জানান, তারা সামান্য লাভে ক্রেতাদের কাছে ফল বিক্রি করছে। বর্তমানে কাউখালী বাজারে প্রতি কেজি আপেল ২৬০ টাকা, মালটা ৩২০ টাকা, কমলা ২২০ টাকা, আনার ৩২০ টাকা, আঙ্গুর ফল ২৮০ টাকা, নাশপাতি ২৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। খেজুরের দাম প্রকার ভেদে ২৫০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
খুচরা ফল বিক্রেতা মোনায়েম হোসেন বলেন, পাইকারিতে কাটন কাটন ফল বিক্রি হয়। খুচরাতে কেজি হিসেবে আমরা বিক্রি করি। দোকান ভাড়া, কর্মচারী ভাড়া, পরিবহন ব্যয় হিসেব করলে আমরা তেমন লাভ করতে পারি না। দাগ পরা ও পচা ফল কেউ কিনতে চায় না। এগুলো আমাদের ঘাটতি থেকে যায়। দিনমজুর শুকুর আলী বলেন বাজারের নিত্য প্রয়োজনীয় যে দাম তাতে আমাদের পক্ষে ফল কেনা সম্ভব না। আক্ষেপ করে বলেন আমরা শুধু ফল দেখেই যাব। খেতে ইচ্ছা চাইলেও খেতে পারব না।
ভুক্তভোগী জনগণ জানান, বাজার মনিটরিং জোরদার করা হলে ফলসহ যেকোনো নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের আওতায় আসবে।
কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা বলেন, সিন্ডিকেট করে যদি কোন ব্যবসায়ী ফলসহ দ্রব্যমূল্যের দাম অতিরিক্ত দামে বিক্রি করে তাহলে তাদের আইনের আওতায় আনা হইবে।